লেবার একাউন্টের এই ডাটায় চার ধরণের উপাত্ত ব্যবহার করা হয়েছে: কর্মসংস্থান, ব্যক্তি, লেবার ভলিউম, এবং পেমেন্ট। একই ফ্রেমেওয়ার্কের মধ্যে বোঝা যাবে কতগুলো জব সৃষ্টি হয়েছে বা কমেছে, কতজন নিয়োগ পেয়েছেন বা হারিয়েছেন, কত শ্রমঘন্টা ব্যয় হয়েছে এবং বেতন কাঠামো কিভাবে পরিবর্তন হয়েছে।
এই ডাটা থেকে দেখা যায় সেপ্টেম্বর ১৯৯৪ থেকে শুরু করে সেপ্টেম্বর ২০১৯-এ এসে ৬৪.৬ শতাংশ জব সৃষ্টি হয়েছে, যার মধ্যে ৬৩.৬ শতাংশ পূরণ হয়েছে।
হেলথ কেয়ার এন্ড সোশ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স খাতে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। সেপ্টেম্বর ২০১৯-এ এসে এটির আকার দাঁড়িয়েছে সকল ইন্ডাস্ট্রির মোট ১৩ শতাংশ যা কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড়ো খাত হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। ১৯৯৪ সালে এর আকার ছিল ৯ শতাংশ।
এদিকে ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পের আকার সবচেয়ে বেশি কমেছে। ১৯৯৪ সালে এটি মোট ইন্ডাস্ট্রির ১৩ শতাংশ নিয়ে কর্মসংস্থানের বৃহত্তম খাত ছিল। ২০১৯-এ এসে এর আকার এখন মাত্র ৬ শতাংশ এবং সেইসাথে এই খাতে কাজ কমেছে প্রায় ২ শত ৭০ হাজার।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ এবং সাপোর্ট সার্ভিসেস ইন্ডাস্ট্রিতে সেকেন্ডারি জবের সংখ্যা ১৯৯৪-এর তুলনায় ২০১৯-এ তিনগুন বেড়েছে। হেলথ কেয়ার এন্ড সোশ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স, কনস্ট্রাকশন, হোলসেল ট্রেড, রিয়েল এস্টেট, রেন্টাল - এই খাতগুলোতে সেকেন্ডারি জব বেড়েছে দ্বিগুন।
সবচেয়ে বেশি শ্রমঘণ্টার প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রফেশনাল, সাইন্টিফিক, এন্ড টেকনিকাল সার্ভিসেস ইন্ডাস্ট্রিতে, এর পরেই আছে হেলথ কেয়ার এন্ড সোশ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স এবং কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রি।
আরো একটি উল্লেখযোগ্য তুলনা এই লেবার একাউন্ট ডাটা থেকে পাওয়া যায় তা হলো পাবলিক এবং প্রাইভেট খাতের কর্মসংস্থান। ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর কোয়ার্টার থেকে অদ্যাবধি পাবলিক সেক্টরে কাজের সংখ্যা বেড়েছে ১ শত ৯৮ হাজার একশত বা ১০.৪ শতাংশ। অন্যদিকে, প্রাইভেট সেক্টরে চাকরির সংখ্যা বেড়েছে ১.৯ মিলিয়ন বা ১৮.৪ শতাংশ।
আরো পড়ুন: