১ জুলাই ২০১৮ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় ফ্যামিলি স্ট্রিম ভিসার বেশ কয়েকটি ক্যাটাগরিতে আবেদন জমা দেওয়ার নিয়ম পরিবর্তন করা হয়েছে।
পার্টনার ও প্রসপেক্টিভ ম্যারিজ:
পার্টনার ও প্রসপেক্টিভ ম্যারিজ ভিসাগুলোর (সাব-ক্লাস ৮২০, ৮০১, ৩০৯, ১০০ এবং ৩০০) জন্য অবশ্যই অনলাইনে আবেদন করতে হবে। সেজন্য ইমিঅ্যাকাউন্ট () থাকা লাগবে।
ভিসা আবেদন ফিজও ইমিঅ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অনলাইনে জমা দিতে হবে। এই ভিসাগুলো আর সরাসরি, পেপার অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে জমা দেওয়া যাবে না।
আদার ফ্যামিলি:
আদার ফ্যামিলি (Other Family) ভিসাগুলোর অন্যান্য ভিসা আবেদন ডাকযোগে কিংবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পার্থ ভিসা অ্যান্ড সিটিজেনশিপ অফিসে প্রেরণ করা যাবে।
নিম্ন-বর্ণিত ভিসাগুলোর আবেদন অস্ট্রেলিয়ার বাইরের অফিসগুলোতে কিংবা কন্ট্রাক্টেড সার্ভিস ডেলিভারি পার্টনারদের কাছে জমা দেওয়া যাবে না:
- কেয়ারার ভিসাগুলো (সাবক্লাস ১১৬ এবং ৮৩৬)
- রিমেইনিং রিলেটিভ ভিসাগুলো (সাবক্লাস ১১৫ এবং ৮৩৫) এবং
- এজড ডিপেন্ডেন্ট রিলেটিভ ভিসাগুলো (সাবক্লাস ১১৪ এবং ৮৩৮)
আদার ফ্যামিলি ক্যাটাগরির ভিসাগুলো আবেদনের জন্য দরকারি ফর্মগুলো ও স্পন্সরশিপের ফর্মগুলো অনলাইনে ওয়েবসাইটে রয়েছে। তবে, অনলাইন লজমেন্ট এখন সম্ভব নয়। ফর্মগুলো পূরণ করে পার্থের প্রসেসিং অফিসে পাঠাতে হবে। আর, ইমিঅ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে অনলাইনে ভিসার ফিজ জমা দেওয়া যাবে।
আন-ফাইনালাইজড আবেদনগুলো, যেগুলো অস্ট্রেলিয়ার বাইরের অফিসগুলোতে জমা দেওয়া হয়েছে, সেগুলো পার্থ প্রসেসিং অফিসে পাঠানো হচ্ছে। পার্থে এপ্লিকেশন পাঠানোর পর ভিসা আবেদনকারীকে তা জানানো হবে।
প্যারেন্ট:
প্যারেন্ট ভিসাগুলোর (সাবক্লাস ১০৩, ৮০৪, ১৭৩, ১৪৩, ৮৮৪ এবং ৮৬৪) আবেদন অবশ্যই পার্থ ভিসা অ্যান্ড সিটিজেনশিপ অফিসে ডাকযোগে কিংবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠাতে হবে। সরাসরি/হাতে হাতে আর প্যারেন্ট ভিসা আবেদন জমা দেওয়া যাবে না।
আরও দেখুন: