হেলথ মিনিস্টার গ্রেগ হান্ট অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় স্বাস্থ্য পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন। এতে ২০৩০ সাল পর্যন্ত তহবিল এবং প্রোগ্রামগুলোর রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে।
ক্লিনিকাল ফলাফলের ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের এক নম্বরে থাকলেও মিস্টার হান্ট এই মান আরও বাড়াতে চান।
মিস্টার হান্ট তার নতুন পরিকল্পনায় অস্ট্রেলিয়ার হেলথ সিস্টেমকে চারটি মূল স্তম্ভে ভাগ করেছেন।
প্রথম স্তম্ভে রয়েছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার বিষয়টি। মিস্টার হান্ট বলেছেন, এই খাতে অস্ট্রেলিয়া ভাল করছে, তবে আরও উন্নতির সুযোগ রয়েছে।
দ্বিতীয় স্তম্ভে রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার হাসপাতাল এবং প্রাইভেট হেলথ সিস্টেম।
তৃতীয় স্তম্ভে রয়েছে প্রতিরোধ এবং মানসিক স্বাস্থ্য। যখন প্রতিরোধের কথা আসে তখন অস্ট্রেলিয়া সার্ভিক্যাল ক্যান্সার আর্লি স্ক্রিনিংয়ের দিক থেকে নেতৃত্বে রয়েছে। পাঁচ বছরের শিশুদের টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে ৯৪.৭ শতাংশে পৌঁছেছে, অন্যদিকে ধূমপান জনসংখ্যার ১৩.৮ শতাংশে নেমে এসেছে। মিস্টার হান্ট বলেন, কোয়ালিশন এক্ষেত্রে আরও উন্নতি চায়।
মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, যেখানে প্রতি বছর চার মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান তাদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে লড়াই করে চলেছে, সেখানে এটি একটি জাতীয় চ্যালেঞ্জ।
চতুর্থ স্তম্ভে রয়েছে মেডিকেল রিসার্চ। সরকার এই খাতে অতিরিক্ত ১০ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দিয়েছে।
প্রতিবেদনটি বাংলায় শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।