সিডনি-ভিত্তিক রেজিস্টার্ড মাইগ্রেশন এজেন্ট কাউসার খান বলেন, অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা পরিস্থিতি “ কারণে বিগত ২-৩ বছর টালমাটাল ছিল।” তবে, “আগে যা-ই ছিল কিন্তু এখন পরিস্থিতির দ্রুত উন্নতি হচ্ছে।”
শিক্ষার্থীদের এবং কখনও কখনও তাদের অভিভাবকদের পক্ষ থেকে যে প্রশ্নটি প্রায়ই করা হয় সেটি হলো, অস্ট্রেলিয়ায় পড়তে এলে কোন পর্যায়ে তারা আসবে? ব্যাচেলর, মাস্টার্স নাকি ডিপ্লোমা বা অন্য কোনো পর্যায়ে? এ বিষয়ে কাউসার খান বলেন,
“সব লেভেলেই তো পড়তে আসতে পারে। কিন্তু, এখানে পড়তে আসার পেছনে মূল কারণ কী?”
তার মতে, একটা বড় অংশই আসে এদেশে অভিবাসনের ইচ্ছা নিয়ে।
বাংলাদেশ থেকে ব্যাচেলর ডিগ্রি সম্পন্ন করে তারপর অস্ট্রেলিয়ায় পড়তে আসার পরামর্শ দেন কাউসার খান।
“কারণ, কম সময় পড়ে বেশি বেনিফিট পাওয়ার সুযোগ থাকে।”
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মাঝে ক্রেডিট ট্রান্সফারের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন তিনি।
স্টুডেন্ট ভিসাধারীরা অনেক সময়ে না জেনে না বুঝে এমন কিছু করেন কিংবা যা করা উচিত তা করেন না, ফলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন। এ রকম কয়েকটি দিক সম্পর্কে কাউসার খান বলেন,
“পড়াশোনা বাদ দিয়ে কাজ করলে কোনো ছাড় পাওয়া যায় না।”
তার মতে, “কাজ করতে গিয়ে স্টুডেন্ট ভিসার কোনো শর্ত লঙ্ঘন করা উচিত হবে না।”
রেজিস্টার্ড মাইগ্রেশন এজেন্ট কাউসার খানের সাক্ষাৎকারটি শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।
READ MORE
নতুন এসবিএস রেডিও অ্যাপ ডাউনলোড করুন
বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এখানে যে তথ্য দেয়া হয়েছে তা অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসন বিষয়ে সাধারণ তথ্য এবং সুনির্দিষ্ট কোন পরামর্শ নয়। কেউ যদি আরও প্রাসঙ্গিক এবং সুনির্দিষ্ট তথ্য পেতে চান, তাহলে একজন রেজিস্টার্ড মাইগ্রেশন এজেন্টের সাথে যোগাযোগ করুন।
আপনি কীভাবে একজন মাইগ্রেশন এজেন্ট খুঁজে পাবেন সেজন্য ভিজিট করুন:
আরো তথ্যের জন্য ভিজিট করুন: অস্ট্রেলিয়া গভর্নমেন্ট, ডিপার্টমেন্ট অফ হোম অ্যাফেয়ার্স: