শোনা যায় বহুল আলোচিত ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ‘বিটকয়েন’ আবিষ্কার করেছিলেন একজন অজানা জাপানি উদ্ভাবক বা অজানা ব্যক্তিদের একটি দল। অদ্ভুতভাবে কম্পিউটার দিয়ে তৈরি ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েনের দাম উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে।
অস্ট্রেলিয়ান ইনস্টিটিউট অফ বিজনেস-এর ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস এন্ড স্ট্রাটেজিক ম্যানেজমেট বিভাগের গবেষক-প্রভাষক এবং ফলিত অর্থনীতিতে পিএইচডি ডঃ মামুন আলা এসবিএস বাংলার সাথে ক্রিপ্টোকারেন্সির ঝুঁকি ও ভবিষ্যত নিয়ে কথা বলেছেন।
হাইলাইটস
- ক্রিপ্টোকারেন্সি কথাটির বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় গুপ্ত মুদ্রা, এটি আসলে ভার্চুয়াল মুদ্রা।
- ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিটকয়েন; এক একটি বিটকয়েন তৈরী হয় কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের জটিল গাণিতিক ধাধাঁ সমাধানের মধ্যে দিয়ে।
- এটি ডিসেন্ট্রালাইজড বা বিকেন্দ্রীভূত মুদ্রা, অর্থাৎ কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এটির লেনদেন হয় না।
Dr. Mamun Ala Source: Dr. Mamun Ala
"বিটকয়েন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশেই বৈধ....অস্ট্রেলিয়া ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে বিটকয়েনকে আইনগতভাবে বৈধ বলে ঘোষণা দিয়েছে।"
তিনি বলেন, "অন্যদিকে বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম, সৌদি আরবসহ ৯টি দেশে বিটকয়েন অবৈধ, আবার কোন কোন দেশে বৈধ বা অবৈধ কোনটিই নয়।"
ডঃ মামুন আলা বলেন, ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ।
তিনি বিলিওনিয়ার ব্যবসায়ী ইলোন মাস্কের উদাহরণ প্রসঙ্গে বলেন, তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেনের ঘোষণা দেয়ার সাথেই সাথেই এর দাম বেড়ে গেছে ১৬ শতাংশ।
"আবার অন্যদিকে এতে ক্র্যাক ডাউনের ভয় আছে, কারণ বিভিন্ন দেশের সরকার এটিকে প্রচলিত মুদ্রার বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখতে পারে।"
ডঃ মামুন আলার পুরো সাক্ষাৎকারটি শুনতে ওপরের অডিও প্লেয়ারে ক্লিক করুন।
আরো শুনুনঃ