সমীক্ষায় দেখা গেছে অস্থায়ী ভিসাধারী কর্মীদেরকে ঠকানো হচ্ছে

Waiter packing up cafe or restaurant chairs

Source: Digital Vision/Getty Images

অস্থায়ী ভিসাধারীদের ওপরে পরিচালিত একটি জরিপে দেখা গেছে, তাদের ৬৫ শতাংশ ওয়েজ থেফট বা বেতন-বৈষম্যের শিকার হয়েছে। দ্য মাইগ্রান্ট ওয়ার্কার্স সেন্টার পরিচালিত জরিপটিতে দেখা গেছে, বেতন-বৈষম্যের শিকার হওয়া কর্মীদের মধ্যে ৯১ শতাংশ অস্ট্রেলিয়ায় এমন ভিসা নিয়ে এসেছেন সে-সব ভিসায় পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি পাওয়ার কোনো পথ খোলা নেই।


মাইগ্রান্ট ওয়ার্কার্স সেন্টার বলছে, সাত শতাধিক অস্থায়ী ভিসাধারীর ওপরে পরিচালিত তাদের একটি জরিপে দেখা গেছে, তাদেরকে ব্যাপকভাবে ঠকানো হচ্ছে এবং তারা ক্রমাগতভাবে অনিশ্চয়তায় নিপতিত হচ্ছে।

এতে দেখা গেছে, অংশ নেওয়া ৬৫ শতাংশ অস্থায়ী ভিসাধারী ওয়েজ থেফট বা বেতন বৈষম্যের শিকার হয়েছে।
মাইগ্রান্ট ওয়ার্কার্স সেন্টারের চিফ একজিকিউটিভ ম্যাট কাঙ্কেল বলেন, বেতন-বৈষম্যের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের ৯১ শতাংশ অস্ট্রেলিয়ায় এসেছেন এমন ভিসা নিয়ে, যে-সব ভিসাতে পার্মানেন্ট রেসিডেন্সির কোনো পাথ-ওয়ে খোলা নেই।

৩৫ বছর বয়সী ডাটা অ্যানালিস্ট হান্নাহ তুরস্ক থেকে অস্ট্রেলিয়ায় এসেছেন চার বছরেরও বেশি সময় আগে। পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি লাভের জন্য এখনও তিনি চেষ্টা-প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি মনে করেন, তিনি ন্যায্য বেতন পাচ্ছেন না।

১৩ বছর ধরে অস্ট্রেলিয়ায় আছেন পরমজিৎ কাউর। এখনও তিনি পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি পান নি। তিনি বলেন, এ রকম অনিশ্চয়তার প্রভাব পড়েছে তার মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরে।

মাইগ্রান্ট ওয়ার্কার্স সেন্টারের ম্যাট কাঙ্কেল বলেন, পার্মানেন্ট ভিসা ইস্যু করার হার বাড়ানোর জন্য ভিসা সিস্টেম খতিয়ে দেখার দরকার আছে।

প্রতিবেদনটি শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।

Follow SBS Bangla on .

Share