বৈশ্বিক পরিস্থিতি মাথায় রেখে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা জোরদার করছেন প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন।
নর্দার্ন টেরিটোরির রবার্টসন ব্যারাকে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি সামরিক সুযোগ-সুবিধার পুনর্গঠনের কথা বলেন।
এর মধ্যে রয়েছে, চারটি সামরিক ঘাঁটির উন্নয়ন এবং মার্কিন সেনাদলের সঙ্গে যৌথভাবে সামরিক মহড়ার ক্ষেত্রে উন্নয়ন।
আগামী পাঁচ বছর ধরে এগুলোর বাস্তবায়ন করা হবে।
READ MORE
নতুন এসবিএস রেডিও অ্যাপ ডাউনলোড করুন
তবে, ফেডারাল বিরোধী দলীয় নেতা অ্যান্থোনি অ্যালবানিজি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন যে, এসব ব্যয় নতুন কিছু নয়।
২০১৯ সালে ফেডারাল সরকার অর্ধ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ের ঘোষণা দিয়েছিল।
সম্প্রতি সরকারের গুরুত্বপূর্ণ একজন কর্মকর্তার অভিমত বিশ্বজুড়ে পত্রপত্রিকায় শিরোনাম হয়েছিল। হোম অ্যাফেয়ার্স সেক্রেটারি মাইক পেজুল্লো অ্যানজ্যাক ডে-তে তার বাণীতে সতর্ক করে বলেন যে, বিশ্বে যুদ্ধের দামামা বাজছে, অস্ট্রেলিয়াকে সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে।
তিনি এর পরে, তার অবস্থান ব্যাখ্যা করেন।
তবে, লো-ই ইনস্টিটিউটের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ স্যাম রোগাভিন বলেন, এসব মন্তব্যগুলো অশুভ হলেও এগুলো প্রাসঙ্গিক।
চীন তাইওয়ানের সঙ্গে পুনরায় একত্রিত হতে চাচ্ছে। আর, অস্ট্রেলিয়ার ফেডারাল সরকার এ নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন।
এদিকে, অস্ট্রেলিয়ার সামরিক ঘাঁটিগুলোর উন্নয়নের পরিকল্পনার বিষয়টি লক্ষ করেছে বেইজিং।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েংবিন এর খোলাখুলি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
প্রতিবেদনটি শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।
আরও দেখুন:
অস্ট্রেলিয়াকে নতুন করে সতর্ক করলো চায়না