সিডনি শহর থেকে প্রায় ১৬৮ কিলোমিটার দূরের পথ নিউক্যাসেল। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের এ এক অপারভূমি। সমুদ্র তীরবর্তী এ শহরের জনসংখ্যা প্রায় সাড়ে চার লাখ।
নয়নাভিরাম হলেও আশানুরুপ হারে বাড়ছে না এ শহরের জনসংখ্যা। তার অন্যতম কারণ কর্মসংস্থানের অভাব; যদিও বাড়ি ভাড়া সিডনি শহরের তুলনায় অনেক কম।
এ অবস্থায় নিউক্যাসেলকে নিয়ে মহাপরিকল্পনা নিয়েছে রাজ্য সরকার। যাতে বাড়বে কর্মসংস্থান। তৈরি হবে নতুন নতুন বসত- বাড়ি, রাখা হবে খোলা মাঠ এবং বিনোদন এলাকা।নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী চেসনক সিটি, লেক ম্যাকুয়ারি সিটি, মেইল্যান্ড সিটি, নিউক্যাসেল সিটি এবং পোর্ট স্ট্যাফেন্স কমিউনিটিকে নিয়ে গড়া হবে বৃহত্তর নিউক্যাসেল। চলমান উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে এ অর্থবছরেই এক মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার সহায়তা দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে রাজ্য সরকার।
Harbour. Source: Flickr/Tim J Keegan CC BY-SA 2.0
গৃহায়ণ এবং পরিকল্পনা মন্ত্রী এ্যান্থনি রবার্টস বলেছেন, "অস্ট্রেলিয়ার রাজধানীর বাইরে এটাই প্রথম মহানগর পরিকল্পনা।"
"নতুন পরিকল্পনায় বাড়বে চাকরির সুবিধা, তৈরি হবে নতুন ঘর এবং উন্নত করা হবে যোগাযোগ ব্যবস্থা।"
মন্ত্রী আরো বলেন, "এতসব সুযোগ- সুবিধায় চালু হবে নতুন ব্যবসা, আসবে দক্ষ শ্রমিক। পর্য্টন এবং ব্যবসা- বাণিজ্য বাড়াতে নিউক্যাসেল পোর্ট এবং বর্ধিত নিউক্যাসেল এয়ারপোর্ট রাখবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।"