ব্রিটেনে ভ্যাকসিন অনুমোদনের মানেই অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত অনুমোদন নয়

Clinical trial participants are given a coronavirus vaccine in Melbourne, Australia

Clinical trial participants are given a coronavirus vaccine in Melbourne, Australia Source: AAP

ব্রিটেনে অনুমোদন দেওয়ার পরেও অস্ট্রেলিয়ার ওষুধ নিয়ন্ত্রকরা ফাইজার/বায়োনেটেক এর কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন অনুমোদনের জন্য তাড়াহুড়ো করবে না। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন যে, এখানে প্রাথমিকভাবে মার্চে রোল-আউট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং ভ্যাকসিনটির প্রতি জনসাধারণের আস্থা বাড়াতে রাজনীতিবিদরা এটি গ্রহণকারীদের মধ্যে প্রথম হতে পারেন।


ব্রিটেনে জরুরী অনুমোদনের দেওয়া ফাইজার শট অস্ট্রেলিয়ায় ব্যবহারের জন্য ফেডারাল সরকারের প্রাক ক্রয় করা চারটি সম্ভাব্য ভ্যাকসিনগুলির মধ্যে একটি।স্বাস্থ্যমন্ত্রী গ্রেগ হান্ট বলেন যে - যখন এটি অনুমোদিত হয় তখন এতীর প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়াতে - উভয় পক্ষের রাজনৈতিক নেতারা গিনি পিগ হতে পারেন। তাঁর লেবার প্রতিপক্ষ ক্রিস বোয়েন এবিসিকে বলেন তিনি এতে সম্মত আছেন ।

অধ্যাপক জন স্কেরিট থেরাপিউটিক গুডস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের প্রধান, তিনি তিনটি সংস্থার জমা দেওয়া ভ্যাকসিন এর মূল্যায়ন করছেন। যদিও টিজিএ আসন্ন মাসগুলিতে নিজস্ব অনুমোদনের প্রক্রিয়াগুলি পরিচালনা করবে, অধ্যাপক স্কেরিট বলেন যে আগামী সপ্তাহে থেকে ফাইজার ভ্যাকসিনটি অনুমোদন দেয়া ব্রিটিশ সিদ্ধান্ত এখানে কতটা কার্যকর তা সম্পর্কে কর্তৃপক্ষকে মূল্যবান তথ্য দেবে।

দোহার্টি ইনস্টিটিউট এর ইমিউনোলজি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক টেরি নোলান বলেন, টিজিএর অনুমোদনের প্রক্রিয়াগুলিতে কোনও তাড়াহুড়া না করার পরামর্শ দেন ,তবে এটা যে জরুরী এরকম ধারণা থাকতে হবে।অধ্যাপক নোলান বলেন, ফাইজার পণ্যের মতো নতুন-চেহারা এমআরএনএ ভ্যাকসিনগুলি উত্পাদন করতে স্থানীয় ক্ষমতার অভাবের সমাধান করার প্রয়োজন রয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ান গবেষণা এবং উন্নয়নের জন্য এটি একটি সম্ভাবনাসূচক shot-in-the-arm.

Follow SBS Bangla on .

Share