সিডনির ইনার-ওয়েস্টের একটি ইনডিপেন্ডেন্ট স্কুলে স্কুল ড্রপ-অফ সার্ভিস শীঘ্রই বন্ধ করতে যাচ্ছে।
শিশুদের ঘরে থাকা উত্সাহিত করার জন্য প্রথমে যে-সব অস্ট্রেলিয়ান স্কুল উদ্যোগ নিয়েছে তাদের মধ্যে Presbyterian Ladies College অন্যতম। এর অধ্যক্ষ ড. পল বার্গিস যুক্তি দেখান যে, এটি স্কুলের দায়িত্ব।
সোমবার থেকে অনলাইনে পাঠদান শুরু হবে, পিতামাতাদেরকে তাদের সন্তানদের পড়াশোনার বিষয়টি দেখাশোনা করার দায়িত্ব নিতে হবে।
ফ্রান জুয়েল বলেন, তার মেয়ে এলাকে বাড়িতে লেখাপড়া শেখানো প্রথমদিকে একটি চ্যালেঞ্জ হবে। তবে কোনও প্রকারের ঢিলামি থাকবে না।
এলা ইয়ার সিক্সের ছাত্রী। সে বলছে, শিক্ষার্থীদের কাছে করা হচ্ছে, তারা তাদের স্কুল ইউনিফর্ম পরিধান করবে এবং রোল-কলের জন্য উপস্থিত থাকবে।
সরকার সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার প্রস্তাব দিয়েছে, যেখানে লোকদেরকে পরস্পরের মধ্যে অন্তত দেড় মিটার দূরত্ব রাখতে হবে। তবে, এটি পালন করা শ্রেণিকক্ষের পরিবেশে সম্ভব নয়।
প্রেসবাইটেরিয়ান লেডিজ কলেজে কোনো কোনো শিক্ষার্থী, যাদের বাবা-মায়ের স্বাস্থ্য-সেবার প্রয়োজন রয়েছে, তাদেরকে এখনও স্কুলে যেতে হবে। তবে, তাদেরকে অন্যদের কাছ থেকে দূরে রাখা হবে।ফেডারাল এডুকেশন মিনিস্টার ড্যান টিহান বলেন, পাবলিক স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে অনুসরণ করার মতো শক্তিশালী উদাহরণ রয়েছে।তবে, সিংগাপুরের একজন শিক্ষিকা জেনিস চুয়ার মতে, তাদের ক্লাসরুমগুলো অস্ট্রেলিয়ার তুলনায় কিছুটা বেশি উচ্চ-প্রযুক্তি-সম্পন্ন।
সরকারের পরামর্শগুলো অনুসরণ করবে ক্যাথোলিক স্কুলগুলো