অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানগুলোতে কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারীরর অর্থনৈতিক প্রভাব সম্পর্কে চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট মাহবুব হাসান বাহার বলেন, “সত্যিকার অর্থে খুব বাজে রকমের প্রভাব পড়েছে।”
তার মতে, “অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতি অনেক নির্ভর করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর।” আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা অস্ট্রেলিয়ায় আসতে না পারায় “এডুকেশনটা এক অর্থে মুখ থুবড়ে পড়েছে। ব্যাপারটা এমন পর্যায়ে চলে গেছে যে, অনেক প্রাইভেট ইনস্টিটিউশন ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে।”
এবারের ফেডারাল বাজেটে ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন প্রভাইডারদেরকে সহায়তা করার জন্য অতিরিক্ত ৫৩.৬ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এ সম্পর্কে তিনি বলেন, এতে অবশ্যই পরিস্থিতির উন্নতি হবে। তবে তিনি মনে করেন, ভর্তুকি কোনো সমাধান নয়।
টেফ ও ইউনিভার্সিটি— দু’জায়গাতেই তিনি শিক্ষকতা করেন। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী-সংখ্যা কমে যাওয়ার ধাক্কা উভয় ক্ষেত্রেই পড়েছে বলে মনে করেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীর অভাবে অনেক বিষয় পড়ানো বন্ধ করা হয়েছে। বিশেষত, সেসব বিষয়, যেগুলোর চাহিদা কম। জনপ্রিয় বিষয়গুলো কোনোভাবে টিকে গেছে, বলেন তিনি।
বর্তমানে অনলাইন-এডুকেশন অনেক বেড়েছে। কোভিড-পরবর্তী সময়েও এই প্রবণতা বজায় থাকবে বলে বিশ্বাস করেন মাহবুব হাসান বাহার।মাহবুব হাসান বাহারের সাক্ষাৎকারটি শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।
টেফ ও ইউনিভার্সিটি— দু’জায়গাতেই শিক্ষকতা করেন মাহবুব হাসান বাহার। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী-সংখ্যা কমে যাওয়ার ধাক্কা উভয় ক্ষেত্রেই পড়েছে বলে মনে করেন তিনি। Source: Mahbub Hassan Bahar, CA.
আরও দেখুন:
নতুন এসবিএস রেডিও অ্যাপ ডাউনলোড করুন