নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রত্যন্ত অঞ্চল Karoola Station এর ছাগল ও ভেড়ার খামার রয়েছে ওয়েইন স্মিথের।
তিনি বলেন, পানির মান খারাপ হয়ে যাওয়ায় এবং নদীর পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় তিনি বিপাকে পড়েছেন। তার অর্গানিক সার্টিফিকেশন বাতিল হয়ে গেছে। এর ফলে তার আর্থিক চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে।
মিস্টার স্মিথ তিন হাজার মিট শপ চালাতেন। কিন্তু খরার ফলে পানির অভাবে এই সংখ্যা এখন ৮০০ তে নামিয়ে আনতে হয়েছে।
নিউ সাউথ ওয়েলসের পশ্চিমাঞ্চলের Menindee তে এসেছেন গবাদি-পশু খামারের মালিক গ্লেন মরিস। গত ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারিতে এই শহরটিতে ব্যাপকভাবে মাছ মারা যায়।
মিস্টার মরিস বলেন, পানির স্তর নেমে যাওয়া এবং খরার আঘাত স্বচক্ষে দেখার জন্য Inverell থেকে ডার্লিং রিভারের পাশ ধরে ভ্রমণ করছেন। খরা কীভাবে সয়-সম্পত্তি নষ্ট করছে তা তিনি দেখেছেন।
পানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরিস্থিতি কী রকম দাঁড়াবে তা আগাম বলা যাচ্ছে না। তাই পানির ব্যবস্থাপনা বজায় রাখা অনেক কঠিন হবে।
সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাইড্রোলজিস্ট প্রফেসর Willem Vervoort বলেন, পানির ব্যবস্থাপনা নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে পুনরায় চিন্তাভাবনা করতে হবে।
তিনি বলেন, ভবিষ্যতে আমাদেরকে পরিবর্তিত অবস্থার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে।
প্রতিবেদনটি বাংলায় শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।