মেলবোর্ন থেকে জনাব জুবাইদুল জেকব বলেন:
"It is not about poverty, it is about greed. আমার মনে হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, তারপর বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্স কর্তৃপক্ষ, তারা এটার দায় এড়াতে পারে না।”
Mr Jubaidul Jekab & Dr Sayem Hossain. Source: Supplied
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ড. তারান্নুম আফরিন বলেন:
“আসলে রাস্তায় ছড়িয়ে পড়া হাজার হাজার বডি স্প্রে-এর ক্যান প্রমাণ করে দেয়, আগুনের বিভীষিকার জন্য ফ্ল্যামেবল কেমিকেলসই দায়ী।”
“আমি আসলে মনে করি, বাংলাদেশের এই কেমিকেল এবং গ্যাস স্টোরেজের উপর কড়া নিয়ম আরোপ করা উচিত।”মেলবোর্ন থেকে তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ সানি সঞ্জয় বলেন:
Dr Tarannum Afrin Source: Supplied
“এই বিষয়গুলো, আমরা যারা প্রবাসে থাকি, আমাদের জন্য খুবই কষ্টদায়ক। কারণ, দেশে আমাদের এখনও আত্মীয়-স্বজন, আমাদের পরিবার-পরিজন, সবাই আছেন।”
“তারপরও আমাদের দমকল বাহিনী এবং অন্যান্য প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনাগুলো তারা যতদূর পেরেছেন কাজ করেছেন।”নিউ সাউথ ওয়েলসের হেলথ, এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটের ড. সায়েম হোসেন বলেন:
Sunny Sonjoy Source: Supplied
“এই ঘটনা আমাদের দেশে নতুন না। অগ্নি-(নির্বাপণ)-ব্যবস্থার আমাদের যে দূরবস্থা এটা তারই আরেকটা প্রমাণ।”
“আবাসিক এলাকাগুলোর মধ্যে এই ধরনের (কেমিকেল) ফ্যাক্টোরিগুলো না থাকাই ভাল।”মেলবোর্ন থেকে ডিপার্টমেন্ট অফ এনভায়রনমেন্ট, ল্যান্ড, ওয়াটার অ্যান্ড প্ল্যানিংয়ের কর্মকর্তা জনাব সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন:
Salahuddin Ahmad Source: Supplied
“আমরা তো আসলে একটা নিরাপদ দেশ না। দেশ তো এগিয়ে যাচ্ছে। বড় বড় উন্নয়ন সূচকগুলো উঁচুতে উঠছে, নতুন নতুন ব্রিজ হচ্ছে, রাস্তা তৈরি হচ্ছে। কিন্তু, মানুষের জীবনকে নিরাপদ করার জন্য যে-সমস্ত ব্যাপারগুলো থাকে, সেগুলো নিয়ে কিন্তু তেমন কোনো কাজ হচ্ছে না।”
সাক্ষাৎকারগুলো বাংলায় শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।