কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচিতে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তবে, তারা আরও বেশি ভূমিকা রাখবে কিনা, সেটা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
এপিডেমিওলজিস্ট মেরি-লুইস ম্যাকল’জ বলেন, আমাদের প্রতিরক্ষা বাহিনীর সামর্থ্যের পুরোটাই কাজে লাগানো উচিত।
সরকার ইতোমধ্যে একজন জেনারেলের সঙ্গে কথা বলেছে।
READ MORE
নতুন এসবিএস রেডিও অ্যাপ ডাউনলোড করুন
নতুন করে নাম রাখা ‘অপারেশন শিল্ড’-এর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফ্রিওয়েনকে।
তবে, বিলম্বের কারণে যে টিকাদান কর্মসূচি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েচে, সেটা নিয়ে বড় ধরনের পর্যালোচনা করতে যাচ্ছেন জেনারেল ফ্রিওয়েন।
তার নিযুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন কয়েকজন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ, যাদের মধ্যে রয়েছেন এ-এম-এ এর প্রেসিডেন্ট ড. ওমর খোরশেদ।
ভ্যাকসিন অপারেশন সেন্টার-এর সেন্ট্রাল কো-অর্ডিনেটর, আরেকজন সামরিক কর্মকর্তা, কমোডর এরিক ইয়াং-এর সঙ্গে যোগ দিয়েছেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফ্রিওয়েন।
সরকার যেখানে তাদের এই নিয়োগকে দরকারি মনে করছে, সেখানে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ, অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রফেসর জন ব্লাকল্যান্ড বলেন, প্রতিরক্ষা খাতের খুব বেশি ব্যবহার এক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
প্রফেসর ব্লাকল্যান্ড বলেন, এর পরিবর্তে অস্ট্রেলিয়া প্রাইভেট কোম্পানিগুলোকে বেশি কাজে লাগাতে পারে।
তবে, সরকার মনে করছে, টিকাদান কর্মসূচিতে অস্ট্রেলিয়ান ডিফেন্স ফোর্সের দরকার রয়েছে।
হেলথ মিনিস্টার গ্রেগ হান্ট বলেন, অস্ট্রেলিয়ানদের প্রয়োজনের সময়ে সহায়তা প্রদানের জন্য মিলিটারি আছে।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফ্রিওয়েনও তার সঙ্গে একমত পোষণ করেন।
আগামী মাসগুলোতে টিকাদান কর্মসূচিকে গতিশীল করাটাই বড় চ্যালেঞ্জ হবে।
প্রতিবেদনটি শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।