দ্য ডাইভারসিটি কাউন্সিল অস্ট্রেলিয়া, ডেলয়েট এবং গুগলের দুটো প্রতিবেদন একসাথে সংযুক্ত করে বিশ্লেষণ করেছে -যেটিকে বলা হচ্ছে, কর্মক্ষেত্রে পরিবর্তন: সাংগঠনিক পরিবর্তন অর্জনকল্পে বৈচিত্র্য এবং অন্তর্ভুক্তির জন্য পৃথকভাবে নকশা প্রণয়ন।
ডিসিএ-এর সি-ই-ও লিসা এনেস বলেন, বৈচিত্র্য এবং অন্তর্ভুক্তি বা ইনক্লুশন একটি সফল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা সংগঠন তৈরির অত্যাবশ্যক উপাদান। এর মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মীর দক্ষতা ও প্রতিভা থেকে সর্বাধিক সাফল্য পেয়ে থাকে।
দ্য চেঞ্জ অ্যাট ওয়ার্কের রিপোর্টে দেখা গেছে যে কোন প্রতিষ্ঠানের কর্মক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে চারটি বিষয়ের মধ্যে তিনটিই কাজ করছে না। অভিযোগ রয়েছে যে, এই পরিবর্তনগুলির যে প্রচেষ্টা তা কেবল কখনও কখনও হয় কিংবা খুবই কম হয় বা এমনকি কখনোই সঠিকভাবে কার্যকরই হয় না।
মিজ এনেস বলেন, গবেষণায় দেখা যায় যে, সদিচ্ছা সত্ত্বেও কর্মক্ষেত্রে বৈচিত্র্য আনতে কোন সংস্থার স্থায়ী পরিবর্তন অর্জন করা কতটা কঠিন হতে পারে।
তিনি বলেন, এর কারণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মক্ষেত্রে বৈচিত্র্য আনতে যে নীতিতে সংস্কারগুলো পরিচালনা করা হয় তা প্রায়ই উপেক্ষা করা হয়।
পুরো প্রতিবেদনটি বাংলায় শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।