তরুণ উদ্যোক্তা আশিক আহমেদ বলেন, গণমাধ্যমে যেভাবে বলা হয়েছে, তিনি ফাস্টফুডের দোকানে কাজ করে সেখান থেকে এই সাফল্য অর্জন করেছেন, সেখানে এর মধ্যবর্তী পর্যায়গুলো বলা হয় নি।
“এখানে অনেকগুলো স্টেপ, সেগুলো বলা হয় নি।”
বাংলাদেশে মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে পড়তেন তিনি।
“আমি বাংলাদেশ থেকে মেট্রিক (এসএসসি) পাশ করেছি”, বলেন তিনি।আজ তিনি যে অবস্থানে পৌঁছেছেন সেখানে আসার কথা তিনি আগে ভাবেন নি।
CEO and co-founder of Deputy, Ashik Ahmed, is now worth $148 million (SBS) Source: SBS
“আমি যখন ক্লাস ফোর-ফাইভে পড়তাম, ক্লাস থ্রিতে পড়তাম, সবার একটা রচনা লিখতে হতো, ‘বড় হয়ে কী হবে?’ আমি কখনও এমন একটা কিছু লেখি নাই যে, এ রকম কিছু হবো।”
তিনি মনে করেন, আরও বহু দূর যেতে হবে।
“আমার মনে হয় অনেক, অনেক রাস্তা বাকি আছে যাওয়ার।”
“আমার লাইফে যতোটুকু সাকসেস হয়েছে, যতখানি হবে, আমার ঐ শিক্ষা অ্যাকচুয়ালি আমার বাংলাদেশে হয়েছে।”
“Class seven in the Mirzapur Cadet College was the hardest year of my life.”
“এই ২৫তম পজিশন, এ রকম রিচ লিস্ট এগুলো কখনও আমার গোল না।”
“মানি, প্রপার্টি, রিচনেস এগুলো কখনই কারও লাইফের গোল হওয়া উচিত না। কারণ, এটা যখন হয়, I can guarantee you that people will be corrupt. People will get corrupt when money is the focus.”
আশিক আহমেদের সাক্ষাৎকারটি শুনতে উপরের অডিও প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।