১৯ এপ্রিল এ তালিকা প্রকাশ করে, নিউইয়র্ক-ভিত্তিক সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন টাইম। তালিকায় আরও রয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে, উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং-উন, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জি-ইন, ইরাকের প্রধানমন্ত্রী হায়দার আল আবাদি, সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান, ভারতের ক্রিকেট অধিনায়ক বিরাট কোহলি, এবং ভারতীয় অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে প্রতিবেদনটি লিখেছেন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর দক্ষিণ এশীয় পরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি। তার লেখায় মীনাক্ষী বলেন, "বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়া বাবার উত্তরাধিকার বয়ে চলা হাসিনা কখনও সংগ্রামকে ভয় পান না। তাই যখন গত অগাস্টে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নৃশংসতা থেকে বাঁচতে লাখ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে আসতে শুরু করে, তিনি এই মানবিক চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেন।"প্রতিবেদনটিতে মানবাধিকার ইস্যু নিয়ে শেখ হাসিনার সমালোচনাও করেন, মীনাক্ষী গাঙ্গুলি। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সংগঠিত বিচার বহির্ভূত হত্যা, গুম, বিরোধীদের ওপর অত্যাচার, সরকারের সমালোচনা সহ্য না করার কথাও তুলে ধরা হয়।
Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina. Source: Getty Images AsiaPac
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে ফোর্বস ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় শেখ হাসিনার অবস্থান ছিল ৩০।