দূর্যোগের আগের ও পরের উভয় পরিকল্পনা থাকতে হবে : ডক্টর ইফতেখার আহমেদ

Bayswater coal-fired power station (file image)

A new analysis indicates the economy will be six per cent smaller if climate change goes unchecked. (AAP) Source: AAP

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। অস্ট্রেলিয়াও এর বাইরে নেই। প্রতিবছর এদেশে প্রবল খরা দেখা দেয়, নানা স্থানে বুশ ফায়ারের ঘটনা ঘটে, ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়।এ নিয়ে এসবিএস বাংলার সাথে কথা বলেছেন ইউনিভার্সিটি অফ নিউ ক্যাসলের ডিজাস্টার রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড কন্সট্রাকশন ম্যানেজমেন্টের সিনিয়র লেকচারার ড. ইফতেখার আহমেদ।


রয়্যাল  কমিশন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় ফেডারেল সরকারকে সুস্পষ্ট নেতৃস্থানীয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছে।সম্প্রতি রয়্যাল কমিশনের  প্রকাশিত ওই  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে , "অস্ট্রেলিয়ার দুর্যোগের দৃষ্টিভঙ্গি উদ্বেগজনক। একা রাজ্য এবং টেরিটোরি গুলো  বিপর্যয়কর দুর্যোগের জন্য চূড়ান্তভাবে তাত্ক্ষণিকভাবে ত্রাণ বা পুনরুদ্ধার করতে পারে না। তাই প্রয়োজন জাতীয় নীতিমালা।


  • আমরা বায়ুমণ্ডলে যে গ্যাস নির্গমন করছি তা কমাতে হবে।
  • জলবায়ু পরিবর্তন পুরো বিশ্বের সমস্যা াক কেউ কিছু করতে পারবেনা।
  • প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় অস্ট্রেলিয়ার একটি জাতীয় নীতিমালা থাকা দরকার।

Dr Ifte Ahmed
ড. ইফতেখার আহমেদ Source: ড. ইফতেখার আহমেদ
আশঙ্কা করা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ানরা অতীতের মতো আরও একযোগে এবং একটানা বিপর্যয় ঘটনার সম্মুখীন হতে পারে।

বুশফায়ার খরা এবং হিটওয়েভের সাথে , ঝড় ও বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা ঘটতে পারে, গত গ্রীষ্মের বিপর্যয়কর বুশফায়ারের স্মৃতি সহসাই ভোলা কঠিন।

জলবায়ু পরিবর্তন আমাদের এই পৃথিবীকে বাস অযোগ্য করে তুলছে বাড়ছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ।


Share