হেড স্পেস ন্যাশনালের সিনিয়র ক্লিনিকাল এডভাইজার নিক ডাইগানের মতে বুলিং একজন তরুনের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে, সেইসাথে তার পড়াশুনা এবং কাজেরও ক্ষতি হয়। এটা মুখোমুখি বুলিংয়ের মতো কাউকে ক্ষতি করার চেষ্টা এবং এর প্রতিক্রিয়া অনলাইন স্পেসে আরো বেশি হতে পারে।
মুখোমুখি বুলিংয়ের প্রতিক্রিয়া কখনো কখনো অনলাইনে চলে আসে ।
মি : ডাইগান বলেন এটা আধুনিক জীবনের অংশ হতে পারে না। তিনি বলেন, সাইবার বুলিং নিয়ন্ত্রণ করা ছাড়াও স্কুলগুলো এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
হেডস্পেস ফ্যামিলি এন্ড ফ্রেন্ড রেফারেন্স গ্রূপে আছেন এন গালাহের, তার মেয়ে যখন সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয় তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৫। এটা তার মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে। মিস গালাহের তার কন্যাকে যে সোশ্যাল সাপোর্ট দিয়েছেন তা এ ধরণের পরিস্থিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ।
ইউনিভার্সিটি অফ সান সাইন কোস্টের সান সাইন কোস্ট মাইন্ড এন্ড নিউরোসায়েন্স থম্পসন ইনস্টিটিউটের পোস্ট ডক্টরাল ফেলো ডঃ লারিসা ম্যাক গ্লোক লিন এক গবেষণায় দেখিয়েছেন যে সামাজিক বন্ধন মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত।
যদি আপনি বা কোন তরুণ সাইবার বুলিংয়ের শিকার হন তাহলে ই সেফটি কমিশনার ওয়েবসাইট থেকে আরো তথ্য পেতে পারেন।
এছাড়াও কিডস হেল্পলাইনের নাম্বার ১৮০০৫৫১৮০০ তে ফোন করে সাহায্য চাইতে পারেন যে কোন সময়।