“প্রফেশনালি অ্যালবাম বের করবো, কোনো সময় ভাবি নি”

মালার সঙ্গীত-চর্চায় হাতে-খড়ি তার মা শাহান আরার মাধ্যমে।

মালার সঙ্গীত-চর্চায় হাতে-খড়ি তার মা শাহান আরার মাধ্যমে। Source: Mala

মেলবোর্ন-প্রবাসী বাংলাদেশী কণ্ঠশিল্পী মালা একাধারে গীতিকার ও সুরকার। ‘যাও পাখি’ গানটির জন্য তিনি বাংলাদেশে সিটিসেল-চ্যানেল আই অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলেন।


বাংলাদেশী সঙ্গীত-শিল্পী আয়েশা মফিজ মালা বর্তমানে মেলবোর্নে বসবাস করছেন। একাধারে গীতিকার ও সুরকার এই কণ্ঠশিল্পী গত ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে গান করছেন।

মালার সঙ্গীত-চর্চায় হাতে-খড়ি তার মা শাহান আরার মাধ্যমে। ১৯৭০ এর দশকের কণ্ঠ-শিল্পী শাহান আরা বিটিভি-তে গান করতেন। মালা বলেন,

“আমি ছোটবেলা থেকে গান করছি। আমার আম্মা, উনি একজন সঙ্গীত-শিল্পী ছিলেন। বিটিভিতে গান করতেন। ছোটবেলা থেকেই উনার কাছে হাতে-খড়ি। খালিদ হোসেন স্যারের কাছে বেশ অনেক বছর ক্লাসিক্যাল শিখেছি, নজরুল সঙ্গীত শিখেছি।”

নিউ জিল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ অকল্যান্ডে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়াশোনা করেছেন মালা। পড়াশোনা শেষ হলে আবারও সঙ্গীত-চর্চায় মনোযোগী হন তিনি এবং সেখানে স্থানীয়ভাবে বিভিন্ন শো-তে গান গাইতেন।

প্রথম অ্যালবাম প্রকাশিত হওয়ার বিষয়ে মালা বলেন,

“হঠাৎ করে ফুয়াদের (ফুয়াদ আল মুক্তাদির) সাথে একটা গান করার প্লান হয়েছিল। একটা গান থেকেই পুরো একটি অ্যালবামের কাজ শেষ করেছি। অ্যালবামটির নাম ছিল ‘ফুয়াদ ফিচারিং মালা’। ওখানে ‘যাও পাখি’ গানটির জন্য আমি সিটিসেল-চ্যানেল আই অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলাম, ডেব্যু আর্টিস্ট ও ফিমেল আর্টিস্ট হিসেবে।”

তার নিজের লেখা ‘ঢাকা’ গানটির সম্পর্কে তিনি বলেন,

“‘ঢাকা’ আমার একটি প্রিয় গান। যেহেতু ছোটবেলা থেকেই ঢাকায় বড় হয়েছি। তো, ঢাকাকে নিয়ে ছিল আমার অনেক অনেক রকম ভাবনা। তো, ঐ ভাবনা থেকেই গানটি লেখা।”

“খুব নস্টালজিক হয়ে যাই যখন ঢাকাকে নিয়ে ভাবি।”
আয়েশা মফিজ মালার সাক্ষাৎকারটি শুনতে উপরের অডিও-প্লেয়ারটিতে ক্লিক করুন।

Follow SBS Bangla on .


Share