ঢাকার বিভিন্ন বিপনী বিতান ও শপিং কমপ্লেক্স ঘুরে দেখা গেছে বেইলি রোডের প্রায় সব ফ্যাশন হাউজ ও নাভনা বেইলি স্টার বিপণী বিতান খোলা হয়েছে। কাছাকাছি দূরত্বের মৌচাক ও আনারকলি মার্কেট বন্ধ। পল্টনে পলওয়েল সুপার মার্কেটের নিচতলায় জুতা এবং কাপড়ের কয়েকটি খোলা দেখা গেছে।
গুলশান-১ নম্বরে ডিএনসিসি মার্কেটেও প্রায় সব দোকান খুলেছে। বঙ্গবাজার, এনেক্স টাওয়ার, ঢাকা মহানগর মার্কেট বন্ধ থাকলেও আজিজ সুপার মার্কেট খোলা রয়েছে।গুলিস্তান এলাকায় শুধু পাতাল মার্কেট খোলা, বাকি সব বিপনী বিতান বন্ধ রয়েছে।
ঘোষণা অনুযায়ী বসুন্ধরা সিটি বন্ধ ছিল। খোলা ছিল বসুন্ধরার সামনের জুতার দোকানগুলো। সায়েন্স ল্যাব থেকে ঢাকা কলেজের দিকে যেতে হাতের বাঁ পাশের বেশ কিছু দোকানপাট খোলা থাকলেও বন্ধ ছিল ঢাকা কলেজের সামনের গ্লোব শপিং কমপ্লেক্স, বদরুদ্দোজা মার্কেট, নূরজাহান মার্কেট, ধানমন্ডি হকার্স মার্কেট, গাউসিয়া, চাঁদনীচক ও নিউমার্কেট। খোলা ছিল নিউ সুপার মার্কেট।
মিরপুর রোডে রাপা প্লাজা, মেট্রো শপিং মল খোলেনি। খুলেছে সানরাইজ প্লাজা ও এআরএ সেন্টার শপিং মল।আড়ং, অ্যাপেক্স, বাটা, ইয়োলো, ওরিয়ন, সারা, কে ক্র্যাফট ইত্যাদি ফ্যাশন ব্র্যান্ড, বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড, মুঠোফোনের দোকান ইত্যাদি খুলতে দেখা যায় রাজধানীজুড়ে।
রাস্তায় মানুষের চলাচলও বেড়েছে। ব্যক্তিগত যানবাহন, মোটরসাইকেল, রিকশা ইত্যাদির চলাচল অন্যান্য দিনের চেয়ে অনেক বেশি দেখা গেছে।
গত কয়েকদিনের তুলনায় রবিার রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে প্রচুর পরিমাণে রিকশা দেখা গেছে; বাস না চললেও অন্যান্য যানবাহন ছিল অনেক বেশি।রোজার ঈদ সামনে রেখে এদিন থেকে ব্যাংকে লেনদেনের সময়ও কিছুটা বাড়ানো হয়েছে। সে কারণে মতিঝিল এলাকায় চাপ বেশি ছিল।